
নিজস্ব প্রতিনিধি
নগরের জামালখান, আসকার দীঘির পাড়, বাকলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নগরের চকবাজার, বহদ্দারহাট, কোতোয়ালীসহ প্রায় এলাকায় সকাল ৯টা থেকে গ্যাস নেই। এর ফলে চুলা জ্বালাতে পারেননি গৃহিণীরা। কেউ কেউ মাটির চুলায় রান্না করেন। বিপাকে পড়েছে গ্যাস-নির্ভর হোটেল রেস্টুরেন্টগুলোও।
রোববার (৪ নভেম্বর) সকাল থেকে গ্যাস সংকট শুরু হলেও কবে নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা।
কেজিডিসিএলের ম্যানেজার (কাস্টমার অ্যান্ড মেইনটেইনেস) ইঞ্জিনিয়ার অনুপম দত্ত জানান, সিলেটের বিবিয়ানায় প্রধান লাইনে সমস্যার কারণে চট্টগ্রামজুড়ে গ্যাস সংকট রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রধান লাইনে কাজ চলছে। কাজ শেষ হলে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হবে।তবে কবে নাগাদ কাজ শেষ হবে সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি।
চকবাজার বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা কোহিনূর আকতার বলেন, কিছুদিন পরপর এভাবে ঘোষণা ছাড়াই গ্যাস না থাকাটা খুবই ভোগান্তির। সকালে চুলা না জ্বলায় পরিবারের সবাইকে হোটেলে গিয়ে খেতে হয়েছে। কিন্তু দুপুরে খেতে গেলে দেখি, খাবারের সংকট। হোটেলে যে খাবার ছিল সেগেুলোর দামও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে গ্যাস নেই অজুহাতে।
